বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, শাহেদ মিয়া ভারতীয় সীমান্তে প্রবেশ করার পর সেখানে খাসিয়া চোরাকারবারিদের সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব বাধে। একপর্যায়ে খাসিয়াদের আঘাতে তিনি মারা যান।
বিজিবির ১৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক জানান, এই ঘটনায় নিহতের মরদেহ দেশের ভিতরে আনার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এছাড়া বিএসএফকে বিষয়টি জানানো হলে, তারা মরদেহের ছবি বিজিবিকে প্রদান করেছে, যা দেখে শাহেদের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
এছাড়া, নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, শাহেদ মিয়া মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ ভারতের মেঘালয় রাজ্য পুলিশ কর্তৃক উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে বিএসএফ এবং ভারতের পুলিশ প্রশাসন এই ঘটনায় অভিযুক্ত খাসিয়া নাগরিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম শুরু করেছে।
এদিকে, স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সীমান্ত এলাকায় অবৈধ চিনি ও অন্যান্য পণ্য সামগ্রীর পাচারকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে এসব ঘটনা ঘটে থাকে। শাহেদের মৃত্যুর পর বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমে নিহতের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম চলছে।