ফরচুন বরিশাল প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলে চিটাগং কিংস দুর্দান্ত ব্যাটিং শুরু করে। পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার আগে তারা ৫৫ রান তোলে, এবং পারভেজ হোসেন ইমন দলের প্রধান রানের উৎস ছিলেন। তিনি ৭৫ রান করেন এবং গ্রাহাম ক্লার্কও তার সঙ্গে দারুণ ব্যাটিং করে ২৬ রান করেন। এরপর, শেষ দিকে হায়দার আলী ও শামীম হোসেন পাটোয়ারী আরও এক দফা ঝড় তুলে চিটাগং কিংসের রান ২০৬ রানে নিয়ে যান, যা ফরচুন বরিশালের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।
২০৬ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ফরচুন বরিশাল শুরু থেকেই চাপের মধ্যে পড়ে। ওপেনাররা দ্রুত ফিরে গেলে পাওয়ারপ্লে শেষে তারা ৩০ রান তুলে ২ উইকেট হারায়। ডেভিড মালান ৬৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেললেও তার আউট হওয়ার পর বরিশালের সংগ্রাম সফল হয়নি। তারা ১৮২ রানে থেমে যায় এবং চিটাগং কিংস ২৪ রানে জয় পেয়ে কোয়ালিফায়ারে চলে যায়।
চিটাগং কিংসের বোলিং ছিল শক্তিশালী, যেখানে আলিস আল ইসলাম ও বিনুরা ফার্নান্দো ২টি করে উইকেট নেন, আর আরাফাত সানি ও খালেদ আহমেদ এক একটি উইকেট শিকার করেন।
এই জয়ের পর চিটাগং কিংস নিশ্চিত করেছে কোয়ালিফায়ারে নিজেদের স্থান, যেখানে পরবর্তী প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা আবারও ফরচুন বরিশালের মুখোমুখি হবে।