ছবি: বিসিবি |
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংসের শুরুতেই ১৭ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর দলকে টেনে তোলেন শিহাব জেমস ও রিজান হোসেন। শিহাব ৪০ রান ও রিজান সর্বোচ্চ ৪৭ রান করেন। শেষ দিকে ফরিদ হাসানের ৩৯ রানের ইনিংস দলকে ১৯৮ রানের লড়াই করার মতো স্কোর এনে দেয়।
১৯৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের সামনে যেন দুর্ভেদ্য হয়ে ওঠে বাংলাদেশের বোলাররা। ইকবাল হোসেন ইমনের ভয়ংকর স্পেল ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপকে ভেঙে দেয়। তিনি ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট। অধিনায়ক আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বে বোলাররা একের পর এক উইকেট তুলে নিয়ে ভারতকে ১৩৯ রানে অলআউট করে উড়িয়ে দেয়।
এদিন ইমন, আজিজুল, ও আল ফাহাদের দুর্দান্ত বোলিং এবং ফিল্ডারদের চমৎকার সাপোর্টের কারণে ভারত একপ্রকার অসহায় হয়ে আত্মসমর্পণ করে। পুরো ম্যাচজুড়ে বাংলাদেশ দল দেখিয়েছে অসাধারণ টিমওয়ার্ক, যা তাদের এই ঐতিহাসিক সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই জয় শুধু একটি শিরোপা অর্জন নয়; এটি বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নতুন পথচলার দিকনির্দেশনা।
সবুজ প্রান্ত/উবেদুল্লাহ