ড. ইউনূস বলেন, “তরুণরা সংখ্যায় বেশি এবং পরিবর্তনের প্রতি তাদের আগ্রহ প্রবল। তাদের মতামত নেয়ার জন্য ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ করা উচিত।” তিনি আরও বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে তরুণদের সখ্যতা তাদের সক্ষমতা বাড়ায় এবং দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
নির্বাচন সংস্কার কমিশন এই বিষয়ে সুপারিশ করবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কমিশনের প্রস্তাব দেশবাসী গ্রহণ করলে তিনি তা মেনে নেবেন। তবে, সংস্কার এবং নির্বাচনের প্রস্তুতি একসঙ্গে চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি জানান, ইতোমধ্যে গঠিত ১৫টি সংস্কার কমিশন আগামী জানুয়ারিতে তাদের সুপারিশমালা প্রকাশ করবে। এসব সুপারিশ নাগরিকদের মতামত স্থির করতে সহায়ক হবে এবং সংস্কার কার্যক্রমে গতি আনবে।
ড. ইউনূসের মতে, তরুণদের ভোটার হিসেবে যুক্ত করা হলে তারা দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এজন্য সকল নাগরিককে সংস্কারের কাজে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান তিনি।