![]() |
ডি জর্জির ব্যাটে ভর করে প্রোটিয়ারা যেভাবে চালিয়ে গেছেন, তাতে টাইগার বোলারদের পক্ষে খুব কমই কিছু করার ছিল। ডি জর্জির সেঞ্চুরি দেখে বোঝা যায়, কতটা প্রস্তুত হয়ে এসেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। যদিও ব্যক্তিগত ৬ রানে থাকার সময় তিনি সহজ সুযোগ দিয়েছিলেন; হাসান মাহমুদের বলে উইকেটরক্ষক মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন সহজ ক্যাচ তালুবন্দি করতে ব্যর্থ হন। সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ডি জর্জি বাংলাদেশের জন্য কাঁটা হয়ে দেখা দেন।
প্রথম দিনের বাকি সময়টুকুতে স্টাবস ও ডি জর্জির শক্ত পার্টনারশিপের ওপর ভর করে গড়েন ২০১ রানের জুটি। স্টাবসও নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন। দিনের শেষে তাইজুল ইসলাম দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে দুটো গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিলেও ততক্ষণে প্রোটিয়াদের রানের খাতা দেড়শ ছাড়ানো সংগ্রহের রাস্তায়।
বাংলাদেশের বোলারদের জন্য আজকের দিনটি ছিল হতাশার। আলোকস্বল্পতার কারণে দিনের খেলা আগেভাগে শেষ হলেও তাইজুল ছাড়া আর কেউ উইকেটের স্বাদটা পাননি। দ্বিতীয় দিন শুরুতে টাইগারদের জন্য প্রয়োজন হবে দ্রুত সময়ে উইকেট নেওয়ার।
সবুজ প্রান্ত/ উবেদুল্লাহ